ফল ও ফুলের সমারোহ এবং এর উপকারিতা

ভূমিকাঃ ফল খুবই সুস্বাদু একটি খাবার। আমরা সবাই কমবেশি ফল খাই। ফলের গঠন, ফলের রকম ফের, সব ফলই ফল নয়, ফলের উপকারিতা, কাঁচা পাকা ফল ইত্যাদি বিষয় জেনে রাখা ভালো। পক্ষান্তরে ফুল ভালোবাসার প্রতীক। ফুল কে-না ভালোবাসে। ফুলের গঠন, ফুলের পরাগান, ফুল থেকে ফল, সাদামাটা ফুল, সুন্দরী সুগন্ধি, ফুলের মহত্ব, ইত্যাদি। তাহলে আসুন জেনে নেই বিস্তারিত।


ফল

ফল (Fruits) হলো উদ্ভিদের সেই অংশ, যার মধ্যে বীজ থাকেফল (Fruits) হলো উদ্ভিদের সেই অংশ, যার মধ্যে বীজ থাকে। ফুলের ডিম্বাশয়ের পরিণত ও ফেঁপে ওঠা রূপই হলো ফল। বীজ ছড়িয়ে বংশ বৃদ্ধি দ্রুত করার একটি উপায় হিসেবে বিবর্তনের ধারায় ফলের উদ্ভব ঘটেছিল। অবশ্য এর পাশাপাশি প্রাণীর খাদ্যের চাহিদা মেটাতেও ফল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেক ফল, যেগুলো রান্না করে খাওয়া হয় বা সালাদে ব্যবহার করা হয়, আমাদের কাছে সবজি নামে পরিচিত। আবার কিছু ফলকে আমরা খাদ্যশস্য হিসেবে চিনি।

ফলের গঠন

ফলের প্রধান অংশ হলো ফলত্বক এবং বীজফলের প্রধান অংশ হলো ফলত্বক এবং বীজ। আমের খোসা, শাঁস (যা আমরা খাই) এবং আঁটির উপরকার আবরণ- এগুলো হলো ফলত্বক। আর আঁটিটা হলো বীজ । তাই আঁটি মাটিতে পুঁতে দিলে গাছ হয়। 


ফলত্বকের বৈশিষ্ট্য অনুসারে ফল শাঁসালো (আম, জাম, নারকেল ইত্যাদি) অথবা শুষ্ক (ছাগলবটী, কাঁঠালিচাঁপা ইত্যাদি) হতে পারে । শাঁসালো ফলের ত্বক সাধারণত তিন স্তরে বিভক্ত- বহিঃত্বক (খোসা), মধ্যত্বক (শাঁস) ও অন্তঃত্বক (বীজের সবচেয়ে বাইরের আবরণ) । কৃত্রিমভাবে চাষ করা উন্নত জাতের অনেক ফলে বীজ থাকে না। যেমন, কলা, লেবু, পেয়ারা, আঙুর ইত্যাদি । এসব ফলের গাছ মানুষ নিজে রোপণ করে বংশ বৃদ্ধি করায় বলে বীজ ছড়িয়ে বংশ বৃদ্ধি করার প্রয়োজন হয় না ।

ফলের রকমফের


ফলের রকমফেরশুষ্ক ফলের মধ্যে, যেগুলো নিজে থেকে ফেটে গিয়ে বীজ ছড়ায়, তারা বিদারি (যেমন, ঢ্যাঁড়শ) । আর যেগুলো তা করে না তারা হলো অবিদারি (যেমন, ধান) । একটি মাত্র ফুলের এক বা একাধিক সংযুক্ত গর্ভাশয় থেকে উৎপন্ন ফলকে একক ফল বলে। যে ফল একটি মাত্র ফুলের একাধিক মুক্ত গর্ভাশয় থেকে তৈরি হয়, তার নাম গুচ্ছ ফল। 

ফলের সমারোহ




ভিটামিন পরিপূরক

যৌগিক ফল যেমন, কাঁঠাল, আনারস, ডুমুরখাদ্য হিসেবে ওষুধের আকারে বাজারে পাওয়া যায়। সেগুলোর সাথে ফলের ভিটামিনের কোনো রাসায়নিক পার্থক্য নেই। তবে ফলে ভিটামিনের সাথে আনুষঙ্গিক আরও কিছু উপাদান থাকে, যেগুলোর কারণে 'ওষুধ' ভিটামিনের চেয়ে ফলের ভিটামিন শরীরের বেশি উপকারে আসে (যেমন, আঙুর, স্ট্রবেরি)। একটি গুচ্ছ ফলের মধ্যে অনেকগুলো ছোট ছোট অংশ থাকে, যারা দেখতে একই রকম । এই অংশগুলোকে বলে ফলাণু । যখন ফুলের পুরো একটি ডালি বা মঞ্জরি একটি মাত্র ফলে পরিণত হয় তখন তাকে বলে যৌগিক ফল (যেমন, কাঁঠাল, আনারস, ডুমুর)।


✔ শাসালো ফল খেয়ে প্রাণী যখন দূরে গিয়ে মলত্যাগ করে, তখন তার বীজ সেখানে পড়ে। বীজ ছড়িয়ে পড়ার এই সুবিধার কারণে বিবর্তনের মাধ্যমে শুষ্ক ফল থেকে শাঁসালো ফলের উদ্ভব ঘটেছে ✔

সব ফল ফল নয়

সব ফল সুস্বাদু নয় আবার কোনো কোনো ফল রীতিমতো বিষাক্তসব ফল খেতে সুস্বাদু নয়। আবার কোনো কোনো ফল রীতিমতো বিষাক্ত যেমন, ধুতরা। আমরা যেসব ফল খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করি সেগুলোর পুরোটাই কিন্তু খাই না। একেক ফলের একেক অংশ আমরা খাই। আবার কোনো কোনো ফল মানুষ না। খেলেও অন্যান্য প্রাণী খায়; যেমন,বট। বটের ফল পাখির খাদ্য। সব প্রাণী সব ফল খায় না। কোনো ফলকে আমরা সবজি (Vegetable) বলি, যেমন: মুলা, পটোল, বরবটি, আলু ইত্যাদি। কোনো ফল শস্য (Cereal) হিসেবে বেশি পরিচিত যেমন, ধান, গম, মটর ইত্যাদি।

এস্টার

পাকা ফলের একটি নিজস্ব গন্ধ থাকে। এর জন্য দায়ী এস্টার। এসিড বিজারণের প্রথম ধাপে অ্যালকোহল তৈরি হয়, যা এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে এস্টার উৎপন্ন করে। বিভিন্ন ফলে বিভিন্ন রকম এস্টার থাকে। বাজারে ফলের জুস, লজেন্স, জেলি প্রভৃতি কৃত্রিম খাদ্য পাওয়া যায়। এগুলোতে বিভিন্ন ফলের স্বাদ (Flavour) দিতে ওই ফলের এস্টার যোগ করা হয়।

ফলের নামঃ যে অংশ আমরা খাই

  • আমঃ মধ্যত্বক
  • কাঁঠালঃ রসাল পুষ্পপুট (কোয়া) ও বীজ (এঁচোড়)
  • লেবুঃ রসাল ফল
  • পেয়ারাঃ সমগ্র ফল
  • ধানঃ শস্য
  • ছোলাঃ বীজোপাঙ্গ

সবজি ফল



ফলের উপকারিতা

সুষম খাদ্যের গুরুত্বপূর্ণ সাতটি উপাদানসুষম খাদ্যের গুরুত্বপূর্ণ সাতটি উপাদানের চারটি হলো শর্করা, ভিটামিন, আঁশ এবং পানি। এগুলো ফলে প্রচুর পরিমাণে থাকে। ভিটামিন আমাদের শরীরে অল্পই দরকার, তবে এর অভাবে নানা রোগ হয়। আঁশ (Dietary fiber) কেও এখন একটি অত্যাবশ্যক খাদ্য উপাদান বলে গণ্য করা হয়। আঁশ আমাদের শরীরে চর্বির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ, ক্যান্সার প্রতিরোধ প্রভৃতি প্রয়োজনীয় কাজ করে। যেহেতু মিষ্টি ফলে বেশ খানিকটা শর্করা থাকে, তাই ডায়াবেটিসের রোগীরা সেগুলো কম খান। ফল খাওয়ার আগে ভালোভাবে ধুয়ে না নিলে বিভিন্ন অসুখ হতে পারে।

কাঁচা ফল-পাকা ফল

ফল পাকার কারন কিকোনো ফল আমরা খাই পাকা, কোনোটা কাঁচা, আবার কোনোটা দুইভাবেই। কাঁচা ফল সাধারণত টক হয়, কারণ এতে উচ্চমাত্রায় জৈব এসিড থাকে  ফল যত পাকে, তার এসিড তত বিজারিত হয়। এসিড বিজারিত হয়ে একপর্যায়ে এলডিহাইড বা কিটোনজাতীয় জৈবযৌগে পরিণত হয়। তখন তার কার্বনাইল মূলকের জন্য সেটা মিষ্টি লাগে। অর্থাৎ ফলটি পেকে গেছে।

নারকেলের উপযোগিতা বহু ধরনের


খাদ্য ছাড়াও ফলের বিভিন্ন ব্যবহারখাদ্য ছাড়াও আমরা ফলকে অন্যান্য অনেক কাজে ব্যবহার করি। বিভিন্ন ফল দিয়ে মোম থেকে কীটনাশক পর্যন্ত বহু রকম জিনিস তৈরি হয়। রঙিন ফল থেকে প্রাকৃতিক রং-ও বানানো হয়। নারকেলজাতীয় ফল থেকে বিভিন্ন শৌখিন জিনিস তৈরি করা যায়।

ফুল



রং, সুগন্ধ এবং সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে ফুল (Flowers) সবার প্রিয়রং, সুগন্ধ এবং সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে ফুল (Flowers) সবার প্রিয়। পৃথিবীতে প্রায় আড়াই লাখ প্রজাতির ফুল আছে । বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে ফুল হলো বংশ বৃদ্ধির জন্য উদ্ভিদের বিশেষভাবে তৈরি একটি অঙ্গ । ফুল ও ফলের সাহায্যেই উদ্ভিদ সর্বত্র ছড়িয়ে পড়তে পেরেছে । লাখ লাখ বছরের বিবর্তনের মাধ্যমে প্রকৃতির একটি ছোট অংশেও যে অসাধারণ বৈচিত্র্য তৈরি হতে পারে, ফুল তার এক বড় উদাহরণ ।

ফুলের গঠন

ফুলের প্রধান অংশ চারটি, যার প্রতিটিকে বলে স্তবকফুলের প্রধান অংশ চারটি, যার প্রতিটিকে বলে স্তবক। চারটি স্তবকের মধ্যে রয়েছে বৃতি (Calyx), দল (Corolla), পুংস্তবক (Androecium) ও স্ত্রীস্তবক (Gynoecium)। সব ফুলের সব স্তবক নাও থাকতে পারে । বৃতি হলো বাইরের স্তবক। এটি সাধারণত সবুজ । বৃতির ঠিক ভেতরে থাকে স্তবক দল। এর অংশগুলোকে বলে পাপড়ি (Petal)। রঙে ও গন্ধে এটি অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়। কোনো ফুলের পাপড়ির রং ও গন্ধকেই আমরা সাধারণত ওই ফুলের রং ও গন্ধ হিসেবে জানি। পুংস্তবকের দুটি অংশ- পরাগদণ্ড ও পরাগধানী। পরাগদণ্ডের বাইরের প্রান্তে পরাগধানী যুক্ত থাকে, যেখানে পরাগরেণু উৎপন্ন হয়।

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফুলের নামপৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফুলটির নাম রাফলেশিয়া। এটি মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে পাওয়া যায়। এই ফুলের ব্যাস প্রায় এক মিটার ফুলটি গাঢ় লাল রঙের এবং দেখতে খুবই সুন্দর, কিন্তু এর রয়েছে তীব্র দুর্গন্ধ। বিশেষ কিছু পোকা এই তীব্র গন্ধের কারণেই ফুলটির প্রতি আকৃষ্ট হয়।

পরাগায়ণ



যেভাবে ফুলের পরাগায়ন ঘটেপরাগধানী থেকে পরাগরেণু গর্ভমুণ্ডে আসার নাম পরাগায় । এটি বিভিন্নভাবে ঘটতে পারে। পরাগরেণু বাতাসে উড়ে গিয়ে গর্ভমুণ্ডে পড়তে পারে। বিভিন্ন পতঙ্গ (যেমন, মৌমাছি), পাখি (যেমন, হামিংবার্ড), বাদুড় বা অন্যান্য প্রাণী (যেমন কাঠবিড়ালি) ফুলের সংস্পর্শে এসে শরীরে পরাগরেণু মাখিয়ে একই ফুলের বা অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে লাগিয়ে দিতে পারে। এটা ঘটে ওই প্রাণীর অজান্তেই। এ ছাড়া কৃত্রিম পরাগায়ণের মাধ্যমে নতুন নতুন সংকর জাতের উদ্ভিদ উৎপাদন করা যায় । জলজ উদ্ভিদের পরাগায়ণ ঘটে পরাগরেণুগুলো জলে ভেসে পরাগধানী থেকে গর্ভমুণ্ডে যাওয়ার ফলে।

ফুল থেকে ফল

ফুল থেকে ফলকোনো কোনো ফুলে (গোলাপ, জবা) পুংস্তবক রূপান্তরিত হয়ে পাপড়ির মতো আকৃতি নিয়ে থাকে। পুংস্তবক একাধিক থাকলেও স্ত্রীস্তবক এক বা একাধিক হতে পারে। স্ত্রীস্তবক গর্ভাশয়, গর্ভদণ্ড ও গর্ভমুণ্ডে বিভক্ত। গর্ভমুণ্ড, স্ত্রীস্তবকের সবচেয়ে বাইরের অংশ। এখানে পরাগরেণু এসে লাগে। তারপর সরু লম্বা গর্ভদণ্ড দিয়ে তা নিচে অবস্থিত গর্ভাশয়ে চলে যায়। পরাগরেণু যখন গর্ভাশয়ে অবস্থিত ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করে, তখন গর্ভাশয়ে ধীরে ধীরে পরিবর্তন হতে থাকে। শেষ পর্যন্ত গর্ভাশয় ফলে পরিণত হয়।


বায়ুপরাগী ফুল (ধান, গম, ঘাস) বিবর্তনের ধারায় সবচেয়ে পুরোনো। এরা বৈচিত্র্যহীন। কারণ বাতাসই তাদের রেণু বহনের মাধ্যম। তাই কোনো প্রাণীর আকৃষ্ট হওয়া বা না হওয়া এদের পরাগায়ণের উপর কোনো প্রভাব ফেলে না। ফলে বিবর্তনের মাধ্যমে এরা রং-রূপ-গন্ধ কিছুই অর্জন করেনি। কিন্তু পরাগায়ণের জন্য কেবল বাতাসের উপর নির্ভর করায় প্রাকৃতিকভাবে তাদের মধ্যে বৈচিত্র্যও এসেছে কম। কারণ, হয় তাদের একই ফুলের মধ্যে বা একই উদ্ভিদের দুটি ফুলের পরাগধানী থেকে গর্ভমুণ্ডে পরাগায়ণ হয়েছে, অথবা খুব কাছাকাছি অবস্থিত একই প্রজাতির আরেকটি উদ্ভিদের ফুলে রেণু গিয়ে পড়েছে।


✔ ফুলের চারটি স্তবকের মধ্যে পুংস্তবক ও স্ত্রীস্তবকের অন্তত একটি থাকতেই হবে। তা না হলে ফুলের আসল যে কাজ, অর্থাৎ বংশবৃদ্ধি, সেটাই হবে না। তাই এ দুটোকে বলা হয় অপরিহার্য স্তবক। বাকিগুলোকে বলে সাহায্যকারী স্তবক ✔ 

সুন্দরী-সুগন্ধি

ফুলের কত বৈচিত্র্যভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের ফুলের মধ্যে পরাগায়ণ না হলে বৈচিত্র্য আসে না। বায়ুপরাগী উদ্ভিদে ঘটনাক্রমে যখন কোন তুলনামূলকভাবে সুন্দর রঙের ফুল (যেমন, গোলাপ, অপরাজিতা) ফোটে, তখন তা পতঙ্গ, পাখি বা অন্য প্রাণীকে আকৃষ্ট করে। যেসব ফুল রাতে ফোটে (যেমন, কামিনি, রজনীগন্ধা), তাদের রং প্রাণীকে তেমন আকর্ষণ করতে পারে না, তাই রং আকর্ষণীয় না হলেও তাদের আছে অসাধারণ সুগন্ধ ৷ আবার, কোনো কোনো উদ্ভিদের (যেমন, তুলসী) ফুলের অংশগুলোর গঠন বিভিন্ন প্রাণীকে আকর্ষণ করে। এভাবে কোনো প্রাণীর সহায়তায় বহু দূরে অবস্থিত এবং ভিন্ন ভিন্ন ধরনের উদ্ভিদের মধ্যে পরাগায়ণ সম্ভব হয়। তাই আজ আমাদের চারপাশে ফুলের এত বৈচিত্র্য।

ফুলের মাহাত্ম্য

লাল গোলাপ কেন ভালোবাসার প্রতীক ?লাল গোলাপ ভালোবাসার প্রতীক। পপি ফুল ইংল্যান্ডে স্বজনহারা মানুষের শোকের প্রতীক। হিন্দুরা পদ্মকে দেবতা বিষ্ণুর সাথে সম্পর্কিত মনে করে। এমনিভাবে সারা বিশ্বে নানা জাতি-ধর্মের সংস্কৃতিতে ফুল নানা অর্থ বহন করে । ফুল একটি সর্বজনীন উপহার। শুধু তা-ই নয়, ফুলের কিছু বাস্তব উপযোগিতাও আছে। যেমন, ফুল থেকে ওষুধ, রং, খাবার ইত্যাদি তৈরি হয়।

উপসংহারঃ ফল প্রকৃতির এক বিশাল দান। ফলে আছে পর্যাপ্ত ভিটামিন। নিয়মিত পরিমিত ফল খেয়ে আমরা প্রত্যেকেই সুন্দর এবং সুস্থ থাকতে পারে। তাই আসুন প্রতিদিন পরিমিত ফল খাওয়ার চেষ্টা করি। পক্ষান্তরে ফল যেমন মানুষের শারীরিক স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য বর্ধন এ সহায়তা করে তেমনি প্রতিটা মানুষের হৃদয়ের একটি খাবার প্রয়োজন আর সেই হৃদয়ের খাবার হল ভালোবাসা। ভালোবাসার প্রতীক ফুল। আসুন সবাই ফুলকে ভালোবাসি। আপনজনকে ফুল উপহার দেই। ফুলের চাষ করি। তাহলেই আমরা শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থ এবং সুন্দর থাকব।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এসা বিডি ডটকম এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৭

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৭